মুন্সিগঞ্জের একটি বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা করার অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। অভিযোগ পাওয়ার পর রোববার দুপুরে স্থানীয় জনতা অভিযুক্ত শিক্ষককে পিটিয়ে পুলিশে হস্তান্তর করেছে।
মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম জানান, ভুক্তভোগী ছাত্রীয়ের বাবা রোববার বিকেলে তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের চেষ্টা সংক্রান্ত মামলা করেছেন। অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলা হলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার শিক্ষকটি ওই ছাত্রীকে বিদ্যালয়ের শৌচাগারে ডেকে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। ঘটনার পর ছাত্রী বাড়ি ফিরে বিষয়টি তার মাকে জানায়। ওই দিনই ছাত্রী’র বাবা-মা বিদ্যালয়ে এসে অভিযোগ জানান। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষক ও কর্তৃপক্ষ রোববার সকালে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন।
এ খবর জানার পর শিক্ষার্থীদের অভিভাবক এবং স্থানীয়রা বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। তারা অভিযুক্ত শিক্ষকের শাস্তি ও প্রতিষ্ঠানপ্রধানের পদত্যাগের দাবি জানিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন। একপর্যায়ে উত্তেজিত জনতা বিদ্যালয়ের ভেতরে প্রবেশ করে শিক্ষককে বেদম মারপিট করেন।
দুপুরের পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং শিক্ষককে থানায় নিয়ে যান।
মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম জানান, ভুক্তভোগী ছাত্রীয়ের বাবা রোববার বিকেলে তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের চেষ্টা সংক্রান্ত মামলা করেছেন। অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলা হলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার শিক্ষকটি ওই ছাত্রীকে বিদ্যালয়ের শৌচাগারে ডেকে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। ঘটনার পর ছাত্রী বাড়ি ফিরে বিষয়টি তার মাকে জানায়। ওই দিনই ছাত্রী’র বাবা-মা বিদ্যালয়ে এসে অভিযোগ জানান। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষক ও কর্তৃপক্ষ রোববার সকালে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন।
এ খবর জানার পর শিক্ষার্থীদের অভিভাবক এবং স্থানীয়রা বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। তারা অভিযুক্ত শিক্ষকের শাস্তি ও প্রতিষ্ঠানপ্রধানের পদত্যাগের দাবি জানিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন। একপর্যায়ে উত্তেজিত জনতা বিদ্যালয়ের ভেতরে প্রবেশ করে শিক্ষককে বেদম মারপিট করেন।
দুপুরের পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং শিক্ষককে থানায় নিয়ে যান।
প্রতিনিধি :